শীতের ঐতিহ্য খেজুরের গুড় ও পাটালি
শীতের সময় খেজুরের গুড় ও পাটালি বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। এটি খেজুরের রস থেকে তৈরি হয়, যা শীতের দিনে শরীরের জন্য উপকারী। গুড় এবং পাটালি দিয়ে তৈরি নানা মিষ্টান্ন শীতকালীন উৎসবে বিশেষ স্থান পায়।
প্রয়োজনে কল করুন বা কল করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন
আমাদের গুড় কেন কিনবেন
- 100% প্রিজারভেটিভ মুক্ত শতভাগ খাঁটি খেজুরের পাটালি গুড় ।
- গুড় চিনি , রাসায়নিক উপাদান মুক্ত , পরিবারের সবাইকে নিয়ে নিশ্চিন্তে আমাদের খাঁটি খেজুরের পাটালী গুড়ের স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন ।
- রাজশাহী ও নাটোর থেকে খেজুরের গাছ খেজুরের রস সংগ্রহ করে,নিজস্ব তত্ত্বাবধানে খেজুর গুড় তৈরি করে যত্ন সহকারে পৌছে দিচ্ছি আপনার ঘরে ।
- আমাদের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির খেজুরের গুড় 100% ক্যামিক্যাল মুক্ত এবং সম্পূর্ণ হাইজেন মেইনটেইন করে বানানো হয়। যা কিনা আপনি গুড় হাতে টেস্ট করার সময়ই বুঝতে পারবেন।
- আপনি ডেলিভারি ম্যান এর সামনে টেস্ট করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন।
খাঁটি গুড় চেনার উপায়
- গুড়ের দুই ধার যদি অতিরিক্ত শক্ত ও ধারালো হয়, তবে সেটি খাঁটি নয়। খাঁটি পাটালি গুড়ের ধারগুলো নরম হবে।
- গুড় মুখে দিয়ে দেখুন সেটা তিতকুটে স্বাদের কিনা। এমন স্বাদের হলে গুড় না কিনলেন ভালো করবেন।
- নোনতা স্বাদের গুড়ও কিনবেন না।
- গুড় যদি স্ফটিকের মতো সাদাটে হয়, তবে বুঝবেন, গুড়টি যে খেজুর রস দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল তার স্বাদ খুব একটা মিষ্টি ছিল না। তাই গুড় মিষ্টি করতে এতে প্রচুর পরিমাণে কৃত্রিম চিনি মেশানো হয়েছে।
- সাধারণত গুড়ের রঙ গাঢ় বাদামি হয়। হলদেটে রঙের গুড় দেখলে বুঝতে হবে তাতে রাসায়নিক মেশানো হয়েছে।
গুড় তৈরির প্রণালী
- রস সংগ্রহ: শীতকালে ভোরে খেজুর গাছের কাণ্ড কেটে সেখানে বাঁশের পাত্র বা কলস লাগিয়ে রস সংগ্রহ করা হয়।
- রস ছেঁকা: সংগৃহীত রস ছেঁকে পরিষ্কার করা হয়।
- জ্বাল দেওয়া: ছাঁকা রস একটি বড় কড়াইয়ে দিয়ে ধীরে ধীরে আঁচে জ্বাল দেওয়া হয়। এতে রস ঘন হয়ে আসে।
- পাটালী তৈরি: রস ঘন হয়ে গেলে তা একটি সঠিক পাত্রে ঢেলে পাটালী আকারে তৈরি করা হয়। ঠান্ডা হয়ে জমে গেলে এটি শক্ত আকার ধারণ করে।
by